• প্রচ্ছদ
  • সংগঠন
    • পরিচিতি
    • লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
    • কর্মসূচি
    • গঠনতন্ত্র
    • সাবেক সভাপতিবৃন্দ
    • সাবেক সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ
  • সাংগঠনিক কাঠামো
    • কেন্দ্রীয় সংগঠন
    • কেন্দ্রীয় সভাপতি
    • সাধারণ সম্পাদক
    • কার্য নির্বাহী পরিষদ
    • কার্যকরী পরিষদ
  • শাখা সংগঠন
    • মহানগর
    • জেলা
    • উপজেলা
    • সাংগঠনিক স্তর
    • অঞ্চল
  • ট্রেড ইউনিয়ন
    • ক্রাফট ফেডারেশন
    • জাতীয় ইউনিয়ন
    • বেসিক ইউনিয়ন
  • সংবাদ
    • সকল সংবাদ
    • সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
    • বিবৃতি
    • শোকবার্তা
    • অন্যান্য
  • ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম
    • পরিবহন
    • গার্মেন্টস
    • রিকশা
    • কৃষি ও মৎস্য
    • নৌ পরিবহন
    • রেলওয়ে
    • দর্জি
    • ইমারত/নির্মাণ
    • চাতাল
    • স্থল বন্দর
    • দোকান কর্মচারী
    • হকার্স
    • হোটেল কর্মচারী
    • হাসপাতাল শ্রমিক
    • পাটকল শ্রমিক
    • ফার্নিচার
    • তাঁত শ্রমিক
    • বিটিসিএল
    • ব্যাংক কর্মচারী
    • স্টিল এন্ড রি-রোলিং শ্রমিক
    • লোড আনলোড/কুলি
    • অন্যান্য
  • প্রকাশনা
    • নববর্ষ
    • বই
    • পোস্টার
    • বিজ্ঞাপন
    • ক্যালেন্ডার
    • দাওয়াতি স্টিকার
    • লিফলেট
    • স্মারক/স্মরণিকা
    • অন্যান্য
  • দ্বি-মাসিক শ্রমিক বার্তা
  • আর্কাইভ
    • কুরআনের শিক্ষা
    • হাদিসের শিক্ষা
    • প্রবন্ধ/নিবন্ধ
  • যোগাযোগ
English
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন
No Result
View All Result
No Result
View All Result
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন
No Result
View All Result

ঋণ নির্ভর প্রস্তাবিত বাজেটে হতদরিদ্র ও নিন্মবিত্ত শ্রমজীবী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাবে না- বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য অর্থমন্ত্রী কর্তৃক প্রস্তাবিত বাজেট ওপর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের প্রতিক্রিয়া

skalyanad by skalyanad
জুলাই ৫, ২০২২
in গ্যালারি, ছবি, বিবৃতি, সংবাদ
0
ঋণ নির্ভর প্রস্তাবিত বাজেটে হতদরিদ্র ও নিন্মবিত্ত শ্রমজীবী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাবে না- বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক হারুনুর রশিদ খান ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আতিকুর রহমান আজ এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য মহান জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী প্রস্তাবিত বাজেট প্রত্যাখান করে বলেছেন, অর্থমন্ত্রী আ.হ.ম মোস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে ৬ লক্ষ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার ঋণ নির্ভর ঘাটতি বাজেট পেশ করেছেন। ইতিমধ্যেই অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা এ বাজেটকে অবাস্তব বাজেট বলেছেন। কারণ বড় বাজেট পেশ করা হলেও এই বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। বাজেটটি মূলত অবাস্তব, উচ্চাবিলাসি ও ঋণনির্ভর। বলা যায়, অতীতের ন্যায় গতানুগতিক বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেট ও প্রবৃদ্ধির হার বাস্তবতা বিবর্জিত ও কল্পনা নির্ভর। বাজেটে আয় ও ব্যয়ের মধ্যে বিশাল ব্যবধান রয়েছে। চলতি বছর বাজেটের অনেকাংশেই সরকার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। বাজেটে প্রবৃদ্ধির হার ধরা হয়েছে ৭.৫ শতাংশ, আর বাজেট ঘাটতি হচ্ছে জিডিপির ৫.৫ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ধরা হয়েছে ৫.৬ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেট ও প্রবৃদ্ধির হার বাস্তবতা বিবর্জিত ও কল্পনা নির্ভর। প্রস্তাবিত বাজেটে মোট এডিপি ধরা হয়েছে ২ লক্ষ ৪ হাজার ৬৬ কোটি টাকা, রাজস্ব খাতে আয় ধরা হয়েছে (বৈদেশিক অনুদানসহ) ৪ লাখ ৩৬ হাজার ২৭১ কোটি টাকা। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের শেষ তিন মাসে আয় করতে হবে ১ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যা আদায় করা প্রায় অসম্ভব। দেশের ব্যাংকিং খাত সংকটে রয়েছে। বাজেটে ব্যাংক থেকে ১ লাখ ৬ হাজার ৩৩৪ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। ফলে ব্যাংকিং খাতকে আরো সঙ্কট আরো প্রকট হবে। এভাবে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই অবাস্তব ও সমস্যা সৃষ্টি করে বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এবারও বাজেটে কৃষিখাতে অগ্রাধিকারের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সেখানে বরাদ্দ অপ্রতুল। উৎপাদনের উপকরণের মূল্য হ্রাস, রাসায়নিক সারের মূল্য কমানো, কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতসহ কৃষিখাতকে যথাযথ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়নি। প্রকৃত উদ্যোক্তাদের দিকেও বাজেটে বিশেষ মনোযোগ নেই। শিল্প খাত অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্পে প্রায় তিন কোটি মানুষ সম্পৃক্ত। একে একে রাষ্ট্রায়াত্ব শিল্পগুলো ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। বাজেটে রাষ্টায়ত্ব শিল্পখাতসহ শিল্পখাতকে পুরোপুরি অবহেলিত রাখা হয়েছে। প্রবাসীরা দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি। করোনা ও রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অনেকেই অর্থনৈতিক সংকটের কারণে অত্যন্ত মানবেতর জীবনযাপন করছেন। রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসেবে পরিচিত এসকল মানুষের পুনর্বাসনের জন্য বাজেটে কোনো দিক নির্দেশনা নেই।
বহুল আলোচিত কালো টাকা, অনুপার্জিত অর্থ ও পাচারকৃত অর্থ উদ্ধার ও বাজেয়াপ্ত করার জন্য শক্ত ও কার্যকরি পদক্ষেপ আশা করেছিলো জনগণ। কিন্তু উল্টো পদক্ষেপের পরিবর্তে অনৈতিকভাবে এসব টাকা ফেরত আনার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যা রাষ্ট্রীয়ভাবে দূর্নীতি, লুটপাট ও দুর্বৃত্তায়নকে উৎসাহ যোগানো হয়েছে। মূলত স্বজনপ্রীতি ও স্বজন তোষণের জন্য এই বাজেট পেশ করা হয়েছে। বাজেটে বিশেষ কিছু মানুষকে সুবিধা দেওয়া হয়েছে। বরাবরের মতই যে সকল হতদরিদ্র, দিন আনে দিন খায় ও অনানুষ্ঠানিক খাতে যারা কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে সে সকল শ্রমিকরা বরাবরই উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে। দেশের বিশাল জনগোষ্ঠী বাজেট থেকে কোন প্রকার লাভবান হচ্ছে না।
প্রস্তাবিত বাজেটের মেগা প্রকল্পসমূহের ধার মেটাতে ৮০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। দরিদ্র জনগণকে উপোস রেখে উন্নয়নের নামে এই সকল প্রকল্পে দুর্নীতির উৎসব চলছে। অথচ বেশ কিছু মেগা প্রকল্পই এখন অপ্রয়োজনীয় বলে প্রমাণিত হয়েছে। দূর্নীতি আর লুটপাটে দেশের স্বাস্থ্যখাত বিপর্যস্ত। দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে মূলত দরিদ্র জনগোষ্ঠীরাই চিকিৎসা সেবা নিয়ে থাকে। সেই স্বাস্থ্যখাতেও সবচেয়ে কম বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে।
যৌথ বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সরকার রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল, চিনিকল, বস্ত্রকলগুলো ধারাবাহিকভাবে বন্ধ করে দিয়ে অসংখ্য শ্রমিককে কর্মহীন করে রাখছে। এই সকল শ্রমিকদের শতশত কোটি টাকা বছরের পর বছর বকেয়া রয়ে গেছে। যা এই বাজেটেও পরিশোধের কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে যেকোন সময় শ্রমিকরা ধৈর্যহারা হয়ে আবারও বকেয়া আদায়ের জন্য রাজপথে নেমে আসতে পারে। দেশের অর্থনীতির সমৃদ্ধ করার জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরীর বিকল্প নেই। কিন্তু দক্ষ জনশক্তি তৈরী করার জন্য সরকার কোন বরাদ্ধ রাখেনি।

দেশের এক শ্রেণীর মানুষের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে অসহায় দরিদ্র মানুষদের দিনের পর দিন ঠকিয়ে আসা হচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশের দুই তৃতীয়াংশ সম্পদ এক শ্রেণীর মানুষের কুক্ষিগত হয়ে গিয়েছে। এই শ্রেণীর কাছে আজ দেশ ও জনগণ জিম্মি হয়ে পড়েছে। অর্থমন্ত্রী এই শ্রেণীধারা ভাঙতে কোন উদ্যোগ নেননি। ফলে দেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠী ক্রমান্বয়ে গরিব থেকে আরও গরীব হচ্ছে। বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে, দেশের তিন কোটির অধিক মানুষ দারিদ্রসীমার নিচে চলে গেছে। এইভাবে একটি দেশের অর্থনীতি চলতে পারে না। এ মুহূর্তে দেশের নিন্ম আয়ের মানুষকে বাঁচাতে তাদের জীবন-জীবিকা নিশ্চিত করতে হবে। কর্মহীন মানুষের জন্য কর্মসংস্থান করার পাশাপাশি কর্মহীনদের জন্য প্রণোদনা দিয়ে কর্মের সৃষ্টি করার জন্য বিশেষ বরাদ্ধ রাখতে হবে।
অর্থনৈতিক উন্নয়নে শ্রমিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য হলেও শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক সুরক্ষার জন্য বাজেটে কোনো বরাদ্দের কথা বলা হয়নি। দ্রব্যমূল্যের ভয়াবহ ঊর্ধ্বগতিতে বিপর্যস্ত বেশিরভাগ মানুষ। কিন্তু তাদের জন্য কোন স্বস্তির কোনো খবর নেই। উল্টো বিশাল ঋণ নির্ভর ঘাটতি বাজেটের দায় শেষ পর্যন্ত অসহায় জনগণকে মেটাতে হবে। বাজেটে শ্রমজীবী মানুষের জন্যও স্বস্তির খবর নেই। বাজেটে ধনী-গরিবের বৈষম্য বহাল রাখা হয়েছে। ফলে এ বাজেটে আগের মতই ধনীরা আরো ধনী হবে আর গরিবরা আরো গরিব হবে। প্রস্তাবিত বাজেটে হতদরিদ্র ও নি¤œবিত্ত শ্রমজীবী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটাবে না। দেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষ ক্ষুদ্র শিল্পের সাথে জড়িত। এই সকল মানুষের জন্য বাজেটে নতুন কিছু রাখা হয়নি। অথচ করোনার এই মহামারী ও পরবর্তি সার্বিক একটি শ্রমিক বান্ধব বাজেট প্রত্যাশিত ছিলো। দারিদ্র্য দূরীকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সামাজিক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলার কথা মুখে মুখে বলা হলেও তা বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা বা রূপরেখা তুলে ধরা হয়নি।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনায় করতে গিয়ে ভবিষ্যৎ প্রজম্মের ওপর ঋণের বোঝা চাপিয়ে দিচ্ছে। ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকার প্রস্তাবিত এ বাজেটে ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকার বিশাল অংকের ঘাটতি রয়েছে। এ ঘাটতি মেটাতে দেশ-বিদেশ থেকে চড়া সূদে ঋণ নিতে হবে সরকারকে। বিশেষ করে দেশীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১ লাখ ৪৬ হাজার ৩৬৫ কোটি টাকা সরকার ঋণ হিসেবে নিয়ে নিলে বেসরকারি ও ব্যক্তিগত খাতে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়া হবে ৯৮ হাজার ৭২৯ কোটি টাকা। বাজেট ব্যয়ের বিশাল অংশ খরচ হবে ঋণের সুদ পরিশোধে। যা কোনভাবেই একটি সরকারের দায়িত্বশীলতার পরিচয় বহন করেনা। আর বর্তমান সরকার জনগণের সরকার নয়। তাই জনগণের স্বার্থ বাদ দিয়ে এক শ্রেণীর মানুষের তাবেদারী করে যাচ্ছে। জনগণের কাছে জবাবদিহির অনুভূতি না থাকায় ক্ষমতাশীনরা নিজেদের পকেট ভারীর করার কাজে বেশী মত্ত। আমরা বাংলাদেশের মেহনতি শ্রমিক সমাজের পক্ষ থেকে ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেট প্রত্যাখান করলাম।

নেতৃবৃন্দ সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, অবিলম্বে এই বাজেট জাতীয় সংসদ থেকে প্রত্যাহার করুন। পুনরায় দেশের মানুষ কথা চিন্তা, শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থের কথা চিন্তা করে শ্রমিক বান্ধব বাজেট পেশ করুন। দেশের শ্রমজীবী মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন না হলে কোন উন্নয়ন দেশের কাজে আসবে না। দল-মত নির্বিশেষে বিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের নিয়ে নতুন বাজেট প্রণয়ন করুন। অন্যথায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার ও জীবন জীবিকা রক্ষার জন্য আমরা শ্রমজীবী মানুষদের সাথে নিয়ে আগামী দিনে রাজপথে নেমে আসতে বাধ্য হবো।

Tags: ২০২২-২৩ প্রস্তাবিত বাজেট ওপর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের প্রতিক্রিয়াবাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনশ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন
Previous Post

রাসূল (সা.) কে কটুক্তিকারীদের অবিলম্বে শাস্তি দিতে হবে : শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

Next Post

ইসলামী আদর্শ ছাড়া শ্রমজীবী মানুষের মুক্তি সম্ভব নয় : ডা. শফিকুর রহমান

Next Post
ইসলামী আদর্শ ছাড়া শ্রমজীবী মানুষের মুক্তি সম্ভব নয় : ডা. শফিকুর রহমান

ইসলামী আদর্শ ছাড়া শ্রমজীবী মানুষের মুক্তি সম্ভব নয় : ডা. শফিকুর রহমান

সর্বশেষ সংযোজন

শ্রমিকদের মাঝে ইসলামের আদর্শের আহ্বান পৌঁছাতে হবে : ডা. শফিকুর রহমান

শ্রমিকদের মাঝে ইসলামের আদর্শের আহ্বান পৌঁছাতে হবে : ডা. শফিকুর রহমান

by skalyanad
এপ্রিল ১৮, ২০২৪
0

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের প্রধান উপদেষ্টা ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শ্রমজীবী ভাইবোনদের মাঝে ইসলামের সুমহান আদর্শের আহ্বান পৌঁছাতে হবে। আসন্ন...

শ্রমজীবী মানুষ ও দেশবাসীকে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

শ্রমজীবী মানুষ ও দেশবাসীকে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

by skalyanad
এপ্রিল ৮, ২০২৪
0

দেশে ও প্রবাসে অবস্থানরত সর্বস্তরের শ্রমজীবী মানুষ, দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন।...

শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠন মজবুত করতে হবে : আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠন মজবুত করতে হবে : আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

by skalyanad
মার্চ ২৮, ২০২৪
0

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাবেক এমপি আ.ন.ম শামসুল ইসলাম বলেছেন, শ্রমজীবী মানুষরা সর্বক্ষেত্রে অধিকার বঞ্চিত। তাদের অধিকার আদায়ের...

শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করুন : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করুন : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

by skalyanad
মার্চ ২৭, ২০২৪
0

আসন্ন ঈদের পূর্বে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধে যে অনিশ্চিয়তা দেখা দিয়েছে তা নিরসনের জন্য রাষ্ট্র ও মালিকদের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার...

স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষা করতে হবে : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষা করতে হবে : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

by skalyanad
মার্চ ২৬, ২০২৪
0

এদেশের শ্রমজীবী মানুষের সস্ত্রশ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দেশের স্বাধীনতা এনেছে। কিন্তু স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ শ্রমজীবী মানুষরা পায়নি। রাজনৈতিক বিভেদ স্বাধীনতাকে...

  • প্রচ্ছদ
  • সংগঠন
  • সাংগঠনিক কাঠামো
  • শাখা সংগঠন
  • ট্রেড ইউনিয়ন
  • সংবাদ
  • ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম
  • প্রকাশনা
  • দ্বি-মাসিক শ্রমিক বার্তা
  • আর্কাইভ
  • যোগাযোগ

কপিরাইট © 2024 বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন.

Design and Developed by Bijoylab IT| Contact:+01818 650864
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • সংগঠন
    • পরিচিতি
    • লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
    • কর্মসূচি
    • গঠনতন্ত্র
    • সাবেক সভাপতিবৃন্দ
    • সাবেক সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ
  • সাংগঠনিক কাঠামো
    • কেন্দ্রীয় সংগঠন
    • কেন্দ্রীয় সভাপতি
    • সাধারণ সম্পাদক
    • কার্য নির্বাহী পরিষদ
    • কার্যকরী পরিষদ
  • শাখা সংগঠন
    • মহানগর
    • জেলা
    • উপজেলা
    • সাংগঠনিক স্তর
    • অঞ্চল
  • ট্রেড ইউনিয়ন
    • ক্রাফট ফেডারেশন
    • জাতীয় ইউনিয়ন
    • বেসিক ইউনিয়ন
  • সংবাদ
    • সকল সংবাদ
    • সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
    • বিবৃতি
    • শোকবার্তা
    • অন্যান্য
  • ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম
    • পরিবহন
    • গার্মেন্টস
    • রিকশা
    • কৃষি ও মৎস্য
    • নৌ পরিবহন
    • রেলওয়ে
    • দর্জি
    • ইমারত/নির্মাণ
    • চাতাল
    • স্থল বন্দর
    • দোকান কর্মচারী
    • হকার্স
    • হোটেল কর্মচারী
    • হাসপাতাল শ্রমিক
    • পাটকল শ্রমিক
    • ফার্নিচার
    • তাঁত শ্রমিক
    • বিটিসিএল
    • ব্যাংক কর্মচারী
    • স্টিল এন্ড রি-রোলিং শ্রমিক
    • লোড আনলোড/কুলি
    • অন্যান্য
  • প্রকাশনা
    • নববর্ষ
    • বই
    • পোস্টার
    • বিজ্ঞাপন
    • ক্যালেন্ডার
    • দাওয়াতি স্টিকার
    • লিফলেট
    • স্মারক/স্মরণিকা
    • অন্যান্য
  • দ্বি-মাসিক শ্রমিক বার্তা
  • আর্কাইভ
    • কুরআনের শিক্ষা
    • হাদিসের শিক্ষা
    • প্রবন্ধ/নিবন্ধ
  • যোগাযোগ
English

কপিরাইট © 2024 বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন.