• প্রচ্ছদ
  • সংগঠন
    • পরিচিতি
    • লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
    • কর্মসূচি
    • গঠনতন্ত্র
    • সাবেক সভাপতিবৃন্দ
    • সাবেক সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ
  • সাংগঠনিক কাঠামো
    • কেন্দ্রীয় সংগঠন
    • কেন্দ্রীয় সভাপতি
    • সাধারণ সম্পাদক
    • কার্য নির্বাহী পরিষদ
    • কার্যকরী পরিষদ
  • শাখা সংগঠন
    • মহানগর
    • জেলা
    • উপজেলা
    • সাংগঠনিক স্তর
    • অঞ্চল
  • ট্রেড ইউনিয়ন
    • ক্রাফট ফেডারেশন
    • জাতীয় ইউনিয়ন
    • বেসিক ইউনিয়ন
  • সংবাদ
    • সকল সংবাদ
    • সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
    • বিবৃতি
    • শোকবার্তা
    • অন্যান্য
  • ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম
    • পরিবহন
    • গার্মেন্টস
    • রিকশা
    • কৃষি ও মৎস্য
    • নৌ পরিবহন
    • রেলওয়ে
    • দর্জি
    • ইমারত/নির্মাণ
    • চাতাল
    • স্থল বন্দর
    • দোকান কর্মচারী
    • হকার্স
    • হোটেল কর্মচারী
    • হাসপাতাল শ্রমিক
    • পাটকল শ্রমিক
    • ফার্নিচার
    • তাঁত শ্রমিক
    • বিটিসিএল
    • ব্যাংক কর্মচারী
    • স্টিল এন্ড রি-রোলিং শ্রমিক
    • লোড আনলোড/কুলি
    • অন্যান্য
  • প্রকাশনা
    • নববর্ষ
    • বই
    • পোস্টার
    • বিজ্ঞাপন
    • ক্যালেন্ডার
    • দাওয়াতি স্টিকার
    • লিফলেট
    • স্মারক/স্মরণিকা
    • অন্যান্য
  • দ্বি-মাসিক শ্রমিক বার্তা
  • আর্কাইভ
    • কুরআনের শিক্ষা
    • হাদিসের শিক্ষা
    • প্রবন্ধ/নিবন্ধ
  • যোগাযোগ
English
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন
No Result
View All Result
No Result
View All Result
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন
No Result
View All Result

জালিমের পরিচয়

অধ্যক্ষ মুফতি গাজী রুহুল আমীন

edskalyan by edskalyan
জুলাই ১৮, ২০২৩
in আর্কাইভ, গ্যালারি, ছবি, প্রবন্ধ/নিবন্ধ
0
জালিমের পরিচয়
0
SHARES
0
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

জালিম শব্দটি আরবি। ‘আজ-জুল্মু’ মাসদার বা শব্দমূল থেকে উদ্গত। যার আভিধানিক অর্থ ‘অত্যাচার করা, উৎপীড়ন করা, নিপীড়ন করা, নির্যাতন করা, দুর্ব্যবহার করা।’ পরিভাষায় : যেসব মানুষ কারো প্রতি অত্যাচার, উৎপীড়ন, নিপীড়ন, নির্যাতন এবং দুর্ব্যবহার করে তাদেরকে জালিম এবং যাদের প্রতি তা করা হয় তাদেরকে মাজলুম বলে।

ইলমুছ-ছরফ বা আরবি শব্দ প্রকরণ অনুসারে ‘আজ-জুল্মু’ শব্দটি ক্রিয়াবাচক, জালিম শব্দটি কর্তৃবাচক এবং মাজলুম শব্দটি কর্মবাচক হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছে। কারো কারো মতে- জুলুম শব্দের অর্থ আল-জাওরু (অত্যাচার করা) বা আদামুল ইনসাফ (অবিচার করা)। পরিভাষায় কোনো বস্তুকে তার উপযুক্ত স্থানে না রেখে বরং অন্য স্থানে রাখাকে জুলুম বলে। আর অত্যাচারীকে জালিম এবং অত্যাচারিতকে মাজলুম বলে।

১. জালিম হলো আত্ম-অবিচারকারী বা নিজের প্রতি জুলুমকারী। এ অর্থে কুরআন মাজিদের একটি উদাহরণ, সুলায়মান আ:-এর দরবারে উপস্থিত রানী বিলকিসকে বলা হলো, এ প্রাসাদে প্রবেশ করো। যখন সে তাতে প্রবেশ করতে অগ্রসর হলো তখন সে দেখল, যেন এক গভীর জলাশয়ই এবং সে তার পদদ্বয় অনাবৃত করতে থাকল। এ সময় তাকে হজরত সুলায়মান আ: বললেন, এটা তো স্বচ্ছ স্ফটিকমণ্ডিত প্রাসাদ মাত্র। তখন সে নারী বলল, ‘হে আমার পালনকর্তা! আমি তো আত্ম-অবিচার বা নিজের প্রতি জুলুম করতে চলছিলাম। (অর্থাৎ প্রাসাদের মেঝে স্বচ্ছ কাচমণ্ডিত ছিল। দেখতে পানি বলে ভ্রম হতো। সে কারণে রানী বিলকিস কাপড় গুটিয়ে নিচ্ছিল।) আমি সুলায়মানের সাথে বিশ্ব জাহানের পালনকর্তা আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পণ করলাম’ (সূরা নামল : ৪৪)। আলোচ্য আয়াতের দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, জালিম হলো আত্ম-অবিচারকারী।

২. জালিম সে তো নিজের খেয়ালখুশির অনুসরণকারী। এ অর্থে কুরআন মাজিদের একটি আয়াত, ‘যদি আপনি আহলে কিতাবদের কাছে সমুদয় নিদর্শন উপস্থাপন করেন, তবুও তারা আপনার কিবলা মেনে নেবে না এবং আপনিও তাদের কিবলা মানেন না। আপনার কাছে জ্ঞান আসার পরও যদি আপনি তাদের নিজেদের খেয়ালখুশির অনুসরণ করেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনি সেসব জালিমের অন্তর্ভুক্ত হবেন’ (সূরা বাকারা : ১৪৫)। এখানে নিজেদের খেয়ালখুশির অনুসরণকারীদেরকে জালিম বলে অবিহিত করা হয়েছে।

৩. জালিম হলো আল্লাহ তায়ালার সাথে অংশীদার স্থাপনকারী। এ অর্থে আল্লাহ তায়ালার একটি বাণী, ‘স্মরণ করো, যখন লুকমান উপদেশছলে স্বীয় পুত্রকে বলেছিলেন, হে আমার ছেলে! আল্লাহর সাথে কোনো শরিক স্থাপন করো না। নিশ্চয়ই শিরক অতি বড় ধরনের জুলুমই বটে’ (সূরা লুকমান : ১৩)। এখানে শিরককে বড় ধরনের জুলুম এবং সে কারণেই শিরক সাবস্ত্যকারী মুশরিককে জালিম বলা হয়ে থাকে।

৪. জালিম হলো আল্লাহ তায়ালার বিধানের বিপরীত বিচার-ফয়সালাকারী। এ অর্থে কুরআন মাজিদের একটি আয়াত, ‘আমি এ গ্রন্থে তাদের প্রতি লিখে দিয়েছি যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চক্ষুর বিনিময়ে চক্ষু, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং যখমের বিনিময়ে সমান যখম। অতঃপর যে ক্ষমা করে, সে গোনাহ থেকে পাক হয়ে যায়। আল্লাহ যা নাজিল করেছেন তদনুযায়ী যারা বিচার-ফায়সালা করে না তারাই জালিম’ (সূরা মায়িদা : ৪৫)। এখানে জালিম অর্থ আল্লাহ তায়ালার অবতীর্ণ কিতাবের বিপরীতে অন্য কোনো বিধিবিধান দ্বারা সমাজে বিচার-ফায়সালাকারী বা তা রচনাকারী।

৫. জালিম হলো, যারা সাক্ষ্য গোপনকারী তথা প্রত্যক্ষ বা চাক্ষুস বিষয়কে উল্টিয়ে ফেলে মিথ্যার বেশাতি তৈরি করে। এ অর্থে আল্লাহ তায়ালার একটি বাণী, ‘অথবা তোমরা কি বলছ যে, নিশ্চয়ই ইবরাহিম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব আ: ও তাদের সন্তানগণ ইহুদি অথবা খ্রিষ্টান ছিলেন? আপনি বলে দিন, তোমরা বেশি জানো, না আল্লাহ বেশি জানেন? যে ব্যক্তি সাক্ষ্য গোপন করে তার চেয়ে বড় জালিম আর কে হতে পারে?’ (সূরা বাকারা : ১৪০)। এ ক্ষেত্রে কোনো মামলার বাদি, বিবাদি, সাক্ষী, তদন্তকারী কর্মকর্তা, বিচারক এবং সরকারপ্রধান যে কেউই বিচার-ফায়সালায় বা যেকোনো বিষয়ে প্রকৃত সত্য ও প্রত্যক্ষ বিষয়ের বিপরীতে ইস্তিকামাত হবে তারাই মূলত সাক্ষ্য গোপনকারী এবং কুরআন মাজিদে তাদেরই জালিম বলে অবিহিত করা হয়েছে।

৬. জালিম হলো, আল্লাহ তায়ালার আদেশ অমান্যকারী। এ অর্থে কুরআন মাজিদের আয়াত, ‘এবং আমি আদমকে হুকুম করলাম যে, তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস করতে থাকো এবং ওখানে যা চাও, যেখান থেকে চাও, পরিতৃপ্তিসহ খেতে থাকো, কিন্তু তোমরা কখনোই এ গাছের নিকটবর্তী হয়ো না। তাহলে তোমরা জালিমদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে’ (সূরা বাকারা : ৩৫)। হজরত আদম আ: শয়তানের কুমন্ত্রণায় ওই আদেশটি লঙ্ঘন করে জালিম সাব্যস্ত হয়েছিলেন। এ কথা তাঁর বক্তব্যের দ্বারাই তো প্রমাণ করে। যেমন এ ক্ষেত্রে মহান আল্লাহর বাণী, ‘তারা বলল, হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা তো আমাদের নিজেদের প্রতি জুলুম করে ফেলেছি। এখন তুমি যদি আমাদেরকে ক্ষমা এবং অনুগ্রহ না করো তাহলে তো আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে শামিল হয়ে যাবো’ (সূরা আরাফ : ২৩)। এ আয়াতে কারিমা দ্বারা জালিম বলে আল্লাহ তায়ালার আদেশ অমান্যকারীকে বুঝানো হয়েছে।

৭. জালিম হলো, উপহাসকারী, কাউকে অন্যায়ভাবে দোষারোপকারী এবং অন্যকে মন্দনামে আহ্বানকারী। এ অর্থে আল্লাহ তায়ালার বাণী, ‘হে মুমিনগণ! কোনো পুরুষের অপর কোনো পুরুষকে উপহাস করা উচিত নয়। কেননা যাকে উপহাস করা হলো সে তাদের থেকে উত্তমও হতে পারে এবং কোনো নারীর অপর কোনো নারীকেও উপহাস করা উচিত নয়। কেননা যাকে উপহাস করা হলো, সে উপহাসকারিণী থেকে উত্তমও হতে পারে। তোমরা তোমাদের একে অপরের প্রতি দোষারোপ করবে না এবং তোমাদের কাউকে মন্দ নামে ডাকবে না। ঈমান গ্রহণের পর মন্দ নামে ডাকা বড় পাপের কাজ। যারা এর থেকে ফিরে থাকবে না, তারাই তো জালিম’ (সূরা হুজরাত : ১১)। এ আয়াতে জালিম বলে উপহাসকারী, কাউকে অন্যায়ভাবে দোষারোপকারী এবং অন্যকে মন্দ নামে আহ্বানকারীকে বুঝানো হয়েছে।

৮. জালিম হলো, আল্লাহ তায়ালার প্রতি মিথ্যা আরোপকারী অথবা তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ কুরআন মাজিদকে মিথ্যা প্রতিপন্নকারী। এ অর্থে মহাগ্রন্থ আল কুরআনের বাণী, ‘তার থেকেও বড় জালিম আর কে, যে আল্লাহর প্রতি মিথ্যাচার করে অথবা সত্য তার সামনে এসে যাওয়া সত্ত্বেও তা মিথ্যা প্রতিপন্ন করে? জাহান্নামই কি এ ধরনের কাফিরদের অবাসস্থল নয়?’ (সূরা আনকাবুত : ৬৮)। এ আয়াতে মহান আল্লাহর ওপর মিথ্যাচারকারীকে জালিম বলে অবিহিত করা হয়েছে।

৯. জালিম হলো, আল্লাহ তায়ালার ঘরে তারই নাম স্মরণে বাধা দানকারী এবং তা ধ্বংস সাধনে প্রচেষ্টাকারী। এ অর্থে মহান আল্লাহর বাণী, ‘তার থেকেও বড় জালিম আর কে, যে মানুষকে আল্লাহ তায়ালার মসজিদে আল্লাহর নাম উচ্চারণে বাধা প্রদান করে এবং তা ধ্বংস সাধনে প্রচেষ্টা করে বেড়ায়? এ ধরনের লোকদের ইবাদতের ওই সব স্থানে ঢোকাই উচিত নয়। আর যদি যায় তাহলে ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায়ই যেন যায়। তাদের জন্য পার্থিব জীবনে অপমান, লাঞ্ছনা এবং পরকালীন জীবনে ভয়াবহ শাস্তি রয়েছে’ (সূরা বাকারা : ১১৪)। এ আয়াতে আল্লাহর ঘর তথা মসজিদে যারা আল্লাহর ইবাদত, তিলাওয়াত এবং জিকির-আজকারে বাধা প্রদান করে তাদেরকে জালিম বলা হয়েছে।

১০. জালিম হলো, সুদভিত্তিক অর্থনীতি তথা ব্যবসাবাণিজ্য, লেনদেন ইত্যাদি পরিচালনাকারী। এ অর্থে মহান আল্লাহর বাণী, ‘হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং লোকদের কাছে তোমাদের যে সুদ বাকি রয়ে গেছে তা ছেড়ে দাও। যদি প্রকৃতপক্ষে মুমিন হয়ে থাকো, আর যদি তা না করো তবে জেনে রেখো, এটা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা। এখনো যদি তাওবা করো এবং সুদ ছেড়ে দাও তাহলে তোমরা আসল মূলধনের অধিকারী হবে। তোমরা জুলুম করবে না, তাহলে তোমাদের ওপরও জুলুম করা হবে না’ (সূরা বাকারা : ২৭৮-২৭৯)। ওই আয়াতে সুদখোর এবং সুদের সাথে কোনো না কোনো উপায়ে জড়িতদের জালিম বলা হয়েছে।

১১. জালিম হলো, সেসব নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি যারা মানুষকে ভয়াবহ ‘নারের’ পানে তথা জাহান্নামের দিকে আহ্বান করে। এ সম্পর্কে মহান আল্লাহর বাণী, ‘অতঃপর আমি তাকে ও তার সৈন্যবাহিনীকে পাকড়াও করলাম এবং সমুদ্রে নিক্ষেপ করলাম। দেখে নাও, জালিমদের পরিণতি কিরূপ হয়েছিল। আমি তাদেরকে নেতা বানিয়ে ছিলাম আর তারা মানুষকে ভয়াবহ ‘নারের’ পানে আহ্বান করত। কিয়ামতের দিন তারা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে না’ (সূরা কাসাস : ৪০-৪১)। কাজেই যেসব নেতা-নেত্রী খোদাদ্রোহীর পথে মানুষকে আহ্বান করে ও পরিচালিত করে, তারাই জালিম। নার-এর শাব্দিক অর্থ ‘আগুন’। কুরআন মাজিদে শব্দটি মোট ১২৬ বার ব্যবহার হয়েছে।

১২. জালিম হলো তারা যারা মানুষকে আল্লাহর পথে চলতে বাধা প্রদান করে, তাতে বক্রতা অনুসন্ধান করে এবং আখিরাতকে প্রত্যাখ্যান করে। এ বিষয়ে কুরআন মাজিদের ঘোষণা, ‘যারা আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে বাধা দেয়, সে পথকে বাঁকা করে দিতে চায় এবং আখিরাত তথা আল্লাহর দরবারে প্রত্যাবর্তন অস্বীকার করে’ (সূরা হুদ : ১৯)। সুতরাং যারা আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে বাধা দেয়, তাতে বক্রতা অনুসন্ধান করে এবং আখিরাতকে অস্বীকার করে তারাই জালিম।

১৩. জালিম হলো ভূমিদস্যু। অর্থাৎ যারা গায়ের জোরে অন্যের ভূমি দখল করে নেয়। এ সম্পর্কে রাসূল সা:-এর বাণী, ‘যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে জুলুমের পথ অবলম্বন করে কারোর এক বিঘাত পরিমাণ জমি আত্মসাৎ করে, কিয়ামতের দিন তার গলায় সাত তবক জমিন ঝুলিয়ে দেয়া হবে’ (বুখারি- ২৯৫৯)। কাজেই ভূমি দখলকারীরা জালিম।

১৪. জালিম হলো, যারা ধর্মের ব্যাপারে মুমিনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপনকারী ব্যক্তি। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালার বাণী, ‘আল্লাহ তো তোমাদের কেবল তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করেন। যারা ধর্মের ব্যাপারে তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে, তোমাদের দেশ থেকে বহিষ্কৃত করেছে এবং তোমাদের বহিষ্কারে সাহায্য করেছে। এ ধরনের লোকদের সাথে যারা বন্ধুত্ব করে তারাই জালিম’ (সূরা মুমতাহিনা : ৯)। এ আয়াতে যারা দ্বীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, ফাসাদ এবং অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালায় এদের সাথে যারা সম্পর্ক, সমর্থন এবং সাহায্য-সহযোগিতা করে তাদের জালিম বলা হয়েছে।

সার কথা, জুলুম ব্যাপক অর্থে একটি শব্দ। আল্লাহ তায়ালার নাফরমানি, অবাধ্যতা, সীমাতিক্রম কিংবা কারোর নিজের প্রতি অথবা অন্য কোনো মানুষের প্রতি অন্যায়-অবিচার, উৎপীড়ন-নিপীড়ন, দুর্ব্যবহার এবং যেকোনো মাখলুকাতের প্রতি প্রকৃত অধিকার হরণ বা তার যথোপযুক্ত স্থানে না রাখাকে জুলুম এবং যে ব্যক্তি তা সম্পাদনকারী তাকেই জালিম বলে।

লেখক : শিক্ষাবিদ

Previous Post

পাট শিল্পে দুর্নীতি, অনিয়ম, অদক্ষতার কারণে শ্রমিকরা তার প্রাপ্য পাচ্ছেনা -মিয়া গোলাম পরওয়ার

Next Post

আবরার ফাহাদ হত্যায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নিন্দা ও প্রতিবাদ

Next Post
আবরার ফাহাদ হত্যায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নিন্দা ও প্রতিবাদ

আবরার ফাহাদ হত্যায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের নিন্দা ও প্রতিবাদ

সর্বশেষ সংযোজন

শ্রমিকদের মাঝে ইসলামের আদর্শের আহ্বান পৌঁছাতে হবে : ডা. শফিকুর রহমান

শ্রমিকদের মাঝে ইসলামের আদর্শের আহ্বান পৌঁছাতে হবে : ডা. শফিকুর রহমান

by skalyanad
এপ্রিল ১৮, ২০২৪
0

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের প্রধান উপদেষ্টা ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, শ্রমজীবী ভাইবোনদের মাঝে ইসলামের সুমহান আদর্শের আহ্বান পৌঁছাতে হবে। আসন্ন...

শ্রমজীবী মানুষ ও দেশবাসীকে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

শ্রমজীবী মানুষ ও দেশবাসীকে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

by skalyanad
এপ্রিল ৮, ২০২৪
0

দেশে ও প্রবাসে অবস্থানরত সর্বস্তরের শ্রমজীবী মানুষ, দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন।...

শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠন মজবুত করতে হবে : আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠন মজবুত করতে হবে : আ.ন.ম শামসুল ইসলাম

by skalyanad
মার্চ ২৮, ২০২৪
0

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাবেক এমপি আ.ন.ম শামসুল ইসলাম বলেছেন, শ্রমজীবী মানুষরা সর্বক্ষেত্রে অধিকার বঞ্চিত। তাদের অধিকার আদায়ের...

শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করুন : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করুন : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

by skalyanad
মার্চ ২৭, ২০২৪
0

আসন্ন ঈদের পূর্বে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধে যে অনিশ্চিয়তা দেখা দিয়েছে তা নিরসনের জন্য রাষ্ট্র ও মালিকদের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার...

স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষা করতে হবে : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষা করতে হবে : বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন

by skalyanad
মার্চ ২৬, ২০২৪
0

এদেশের শ্রমজীবী মানুষের সস্ত্রশ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দেশের স্বাধীনতা এনেছে। কিন্তু স্বাধীনতার প্রকৃত স্বাদ শ্রমজীবী মানুষরা পায়নি। রাজনৈতিক বিভেদ স্বাধীনতাকে...

  • প্রচ্ছদ
  • সংগঠন
  • সাংগঠনিক কাঠামো
  • শাখা সংগঠন
  • ট্রেড ইউনিয়ন
  • সংবাদ
  • ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম
  • প্রকাশনা
  • দ্বি-মাসিক শ্রমিক বার্তা
  • আর্কাইভ
  • যোগাযোগ

কপিরাইট © 2024 বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন.

Design and Developed by Bijoylab IT| Contact:+01818 650864
No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • সংগঠন
    • পরিচিতি
    • লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
    • কর্মসূচি
    • গঠনতন্ত্র
    • সাবেক সভাপতিবৃন্দ
    • সাবেক সাধারণ সম্পাদকবৃন্দ
  • সাংগঠনিক কাঠামো
    • কেন্দ্রীয় সংগঠন
    • কেন্দ্রীয় সভাপতি
    • সাধারণ সম্পাদক
    • কার্য নির্বাহী পরিষদ
    • কার্যকরী পরিষদ
  • শাখা সংগঠন
    • মহানগর
    • জেলা
    • উপজেলা
    • সাংগঠনিক স্তর
    • অঞ্চল
  • ট্রেড ইউনিয়ন
    • ক্রাফট ফেডারেশন
    • জাতীয় ইউনিয়ন
    • বেসিক ইউনিয়ন
  • সংবাদ
    • সকল সংবাদ
    • সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
    • বিবৃতি
    • শোকবার্তা
    • অন্যান্য
  • ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম
    • পরিবহন
    • গার্মেন্টস
    • রিকশা
    • কৃষি ও মৎস্য
    • নৌ পরিবহন
    • রেলওয়ে
    • দর্জি
    • ইমারত/নির্মাণ
    • চাতাল
    • স্থল বন্দর
    • দোকান কর্মচারী
    • হকার্স
    • হোটেল কর্মচারী
    • হাসপাতাল শ্রমিক
    • পাটকল শ্রমিক
    • ফার্নিচার
    • তাঁত শ্রমিক
    • বিটিসিএল
    • ব্যাংক কর্মচারী
    • স্টিল এন্ড রি-রোলিং শ্রমিক
    • লোড আনলোড/কুলি
    • অন্যান্য
  • প্রকাশনা
    • নববর্ষ
    • বই
    • পোস্টার
    • বিজ্ঞাপন
    • ক্যালেন্ডার
    • দাওয়াতি স্টিকার
    • লিফলেট
    • স্মারক/স্মরণিকা
    • অন্যান্য
  • দ্বি-মাসিক শ্রমিক বার্তা
  • আর্কাইভ
    • কুরআনের শিক্ষা
    • হাদিসের শিক্ষা
    • প্রবন্ধ/নিবন্ধ
  • যোগাযোগ
English

কপিরাইট © 2024 বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন.